আর তা নিয়েই এবার আইনজীবী সঙ্গীতা দাস খেপেছেন। সম্প্রতি তিনি দাবি করেন, স্যান্ডির এই আচরণ দেখে তিনি আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন।
সংবাদমাধ্যমকে সঙ্গীতা বলেন, “যে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ দিয়ে নাইটির ব্যবহারটা দেখাচ্ছে, আমাদের সমাজে কি নাইটির কালচার এমন? আমাদের মেয়েরা, আমাদের বোনেরা, বৌদিরা কি সত্যি সত্যি এভাবে নাইটিকে ব্যবহার করে থাকেন? নিশ্চয়ই নয়। কারণ নাইটি একেবারেই বাড়ির এক পোশাক।সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আইনজীবী সংগীতা দাসের মন্তব্য ছড়িয়ে পড়লে বেশিরভাগ নেটিজেনরাই তার সঙ্গে সহমত পোষণ করেন। একজন লেখেন, ‘এই ছেলেটি দিন দিন মানুষের রুচিকে একদম তলানিতে নিয়ে যাচ্ছে। এর বিরুদ্ধে আইনি ব্যাবস্থা অবিলম্বে নেয়া উচিত।’
আরেক জন লেখেন, ‘সংগীতা দিদিভাই আপনি এদের শাস্তির ব্যবস্থা করুন। যেন কোনোদিন আর ফেসবুকে, সোশ্যাল মিডিয়ায় অযোগ্য ছবি আমাদের দেখতে না হয়।’
প্রসঙ্গত, কনটেন্ট ক্রিয়েটর স্যান্ডি সাহা পুরুষ হলেও নারী সেজে ভিডিও বানাতে পছন্দ করেন। ব্যক্তিজীবনে নিজেকে ‘হোমোসেক্সুয়াল’ বলে দাবি করেন এ কনটেন্ট ক্রিয়েটর।
যাঁরা সম্ভ্রান্ত তাঁরা নাইটি পরে অন্তত রাস্তায় বেরোয় না। দুস্থদের কথা আমি বলব না, কারণ তাঁরা দুস্থ বলে নাইটি পরে থাকেন। যাঁরা সম্ভ্রান্ত পরিবারের সদস্য, তাঁরা অন্তত নাইটি পরে বাড়ির বাইরে এভাবে নিজেকে রিপ্রেজেন্ট (উপস্থাপন) করে না। সেখানে ও এত বড় একজন ক্রিয়েটর হয়ে, এত দিন ধরে নিজেকে প্রমোট করে যাচ্ছেন নাইটি বউদি হিসেবে।
বিষয়টা স্যান্ডি সাহার নজর এড়ায়নি। কথাটা কানে যেতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ তিনি। তবে সত্যি কি তাঁর কাছে কোনো আইনি নোটিশ গিয়েছে? এই মর্মে স্যান্ডির সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে, তিনি বলেন, “এটার বিরুদ্ধে কি সত্যি কোনো আইনি নোটিশ হয়? এটাই আমার সব থেকে বড় প্রশ্ন।
0 Comments